ভূমি হুকুমদখল শাখা
0
0
Øস্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ ১৯৮২ (অধ্যাদেশ নং- ২,১৯৮২) এবং স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েল, ১৯৯৭ এর নির্দেশনা মোতাবেক নিম্নরুপভাবে জমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল করা হয়ঃ
Øজমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখলের নিমিত্তে প্রত্যাশী সংস্থা প্রস্তাব দাখিল করলে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েল ১৯৯৭ অনুসরণে দাখিলকৃত প্রস্তাব যাচাই বাছাই করে সঠিক পাওয়া গেলে প্রত্যাশী সংস্থার সমন্বয়ে সরেজমিনে প্রস্তা&&বত জমির সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়।
Øসম্ভাব্যতা যাচাইকালে প্রস্তাবিত ভূমিতে অধিগ্রহণের পরিপন্থি কোন কিছু না থাকলে প্রস্তাবটি জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটিতে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপিত করা হয়।
Øজেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় প্রস্তাবটি অনুমোদিত হলে এল এ কেস রুজু পূর্বক ভূমির মালিকগণের প্রতি ৩ ধারা ও ৬ ধারা অধীন নোটিশ জারী করা হয়।
Øউক্ত নোটিশ জারী অন্তে বর্ণিত ম্যানুয়েলের আলোকে জমির ক্ষতিপুরণের মূল্য ধার্য করে প্রত্যাশী সংস্থা বরাবরে প্রাক্কলন প্রেরণ করা হয়। প্রাক্কলিত টাকা পাওয়ার পর রোয়েদাদ বহি প্রস্তত পূর্বক জমির মালিকগণের প্রতি ৭ ধারা নোটিশ জারী করা হয়।
Ø৭ ধারা নোটিশ জারীর পর ক্ষতিগ্রস্থ জমির মালিকগণকে তাদের জমির মালিকানা সম্পর্কিত স্বত্ব দখলীয় কাগজ পত্রাদি যথানিয়মে ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তা বরাবরে আবেদন দাখিল করেন । দাখিলকৃত আবেদন ও জমির স্বত্ব দখল সম্পর্কিত কাগজ পত্রাদি কানুনগো কর্তৃক যাচাই বাছাই অন্তে জমির মালিকানা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর ভূমি হুকুম দখল কর্মকর্তা এল এ চেকের মাধ্যমে ধার্য ক্ষতিপুরণের টাকা প্রদা্ন করা হয়।
Øপ্রকল্প বাস্তবায়নের নিমিত্ত অধিগ্রহণ ও হুকুম দখলকৃত জমি প্রত্যাশী সংস্থা বরাবরে দখল হস্তান্তর করা হয়।
Øদখল হস্তান্তরের পর অধিগ্রহণকৃত জমি সরকারী গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশনার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়।
Øগেজেট বিজ্ঞপ্তি পাওয়ার পর অধিগ্রহণকৃত জমির ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের স্বার্থে প্রত্যাশী সংস্থার অনুকহলে নামজারী ও জমাভাগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গেজেটের কপি সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবরে প্রেরণ করা হয় ।
0
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS