Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে সিরাজগঞ্জ পৌরসভা।

সিরাজগঞ্জ পৌরসভার তথ্য ও সেবা কেন্দ্র বিষয়ক সিট:

   

পৌরসভার নাম

 

সিরাজগঞ্জ

স্থাপিত 

১৮৬৯।

আয়তন

২৮.৪৯  বর্গ কি: মি:।

শ্রেণী

 

প্রথম।

ওয়ার্ড সংখ্যা

 ১৫টি।

উপজেলা 

সিরাজগঞ্জ।

জনসংখ্যা

২৯৭২৩০।

 

জেলা

 

সিরাজগঞ্জ।

 

 

বিভাগ

 

রাজশাহী।

 

 

                              

পৌরসভার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম:

 

ঠিকানা

 

মুজিব সড়ক, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা, সিরাজগঞ্জ।

টেলিফোন নম্বর

 

০৭৫১-৬২০৬০।

ফ্যাক্স নম্বর 

০৭৫১-৬২০৯৮।

মোবাইল নম্বর 

          ০১৭১৩-৪৯০৩১১।

ই-মেইল নম্বর

 

www. Siraj.pouro@gmail.com         

ওযেব সাইট ঠিকানা

 

www.sirajpouro.org

সিরাজগঞ্জ পৌরসভার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস :-

 

১৮০৯ সালের দিকে খয়রতি মহল রুপে জমিদারী সেরেন্তায় লিখিতভূতের দিয়ার নামের মৌজা নিলামে ক্রয় করিয়া বেলকুচি থানার সিরাজ উদ্দিন চৌধুরী নামক একজন জমিদার সিরাজগঞ্জ শহরের ভিত্তি স্থাপন করেনতারই নাম অনুসারে আজকের সিরাজগঞ্জএ শহরের পূর্ব পাশ্ব দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনা নদীযার উপর দিয়ে নির্মিত হয়েছে বঙ্গবঙ্গু সেতুযাহা পূর্ব-পশ্চিম যোগাযোগের এ পর্যন্ত একমাত্র মাধ্যম১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে সিরাজগঞ্জ মহুকুমার উrপত্তি এবং মি: এ বারী প্রথম মহুকুমা প্রশাসক ছিলেন১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে বৃটিশ পার্লামেন্ট প্রথম ভারত শাসন আইন প্রবর্তন করেন১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দে সিরাজগঞ্জ মিউনিসিপ্যালিটি স্থাপিত হয়,যার প্রথম চেয়ারম্যান মি: ট্রেসষ্ট্রোশুরুতে সিরাজগঞ্জ  পৌরসভা গ‍‍‍ শ্রেণীর হলেও ১৯৯২ সালে ১৫টি ওয়ার্ড নিয়ে ক শ্রেণীর পৌরসভায় উন্নতি হয়যার আয়তন ২৮.৪৯ বর্গ কিলোমিটারযদিও যমুনা নদীর করাল গ্রাসে বারবার বিদ্ধস্ত হয়েছে এ শহর,তবুও এর সৌন্ধর্য এতুটুকু কমে নাই

                           

গ্রীষ্মের বৈকাল বেলায় নদীর তীর এ শহর বাসীর কাছে যেন হয়ে উঠে এক মিলন মেলায়। সে এক অপরুপ দৃশ্য। কবির ভাষায় তাই বলতে হয় সব হারিয়েছি, সব দিয়েছি, সব নিয়েছ তুমি, তবুও- কমে নাই এ শহর বাসির আনন্দ এত খানী। পারলে বন্ধু আসবে এ শহরে দেখবে নয়ন ভোরে, ভালবাসার কমতি নাই এ শহর বাসীর মনে। বর্তমানে এ পৌরসভার পৌর পিতা হিসাবে আছেন মো: মোকাদ্দেছ আলী ‍- মেয়র।এই পৌরসভার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে কাটাখালী। যা অত্র পৌরসভার যাবতীয় গ্লানী ধুয়ে-মুছে বের করে নিয়ে যায় বাহিরে। ঠিক তারই উপর দিয়ে বৃটিশ নির্মান করেছেন এক অপূর্র শৈল্পীক ব্রীজ যার নাম ইলিয়াট ব্রীজ। তাছাড়া নির্মিত হয়েছে টুকু ব্রীজ-১, টুকু ব্রীজ-২ যা শহরের এপার ওপার জনসাধারণ মধ্যে গড়ে তুলেছে সেতুর বন্ধন। ইহা ছাড়া কবিতায় ও সাহিত্যে অমর কৃতি স্পাপন করেছেন সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ও অংকের যাদু কর যাদব চক্রবর্তী। প্রখ্যাত রাজনিতীবিদ মওলানা ভাষানীর জন্ম কিন্তু এ শহরের ফুলবাড়ী গ্রামে বৃটিশ ঔপনিবেশিক পরাধীনতার শৃংখলা মুক্ত করার আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী সিরাজগঞ্জের অনেক কৃতি সন্তানের নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। তন্মন্ধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন যারা অভিভাক্ত বাংলার কৃতি সন্তান বৃটিশ পার্লামেন্টের সদস্য (এম.এস.এ) ও তদানীতন পাকিস্তানের শিল্প ও প্রাকৃতিক সম্পদ মন্ত্রী মরহুম আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ক্যাপ্টেন এম.এ মুনসুর আলী, মওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ গোলাম রসুল হিলালী সৈয়দ আকবর আলী, নজিবর রহমান সাহিত্য রত্ন, রজনী কান্ত সেন, ও মোহাম্মদ বরকতুউল্লাহ সহ অনেক বাহুমুখী প্রতিভাধর ও স্বনামধন্য গুনী ব্যক্তিবর্গের পবিত্র জন্ম স্থান এ সিরাজগঞ্জ।